২. ১ অ্যাটমােসফিয়ার হল- ১.০০৩ কেজি/বর্গ সে.মি.।
৩. পানির আপেক্ষিক ওজন- ১গ্রাম/সিসি।।
৪. সংকোচন করা যায় না - তরল পদার্থকে।
৫. চাপের তীব্রতা তরল পদার্থের গভীরতার - সমানুপাতিক।
৬. তরল পদার্থের গড় পার্শ্বচাপ পাত্রের তলদেশের চাপের- অর্ধেক।
৭. পরম চাপ বলা হয় আদর্শ বায়ুর চাপ ও গেজ চাপের- যােগফলকে ।
৮. বায়ুর চাপ নির্ণয় করা যন্ত্রের নাম- ব্যারােমিটার।
৯. তরল পদার্থের তলদেশের চাপের তীব্রতা - বেশী।
১০. তরল পদার্থের উপরি তলের চাপের তীব্রতা- শূন্য।
১১. তরলের গতি নির্ভর করে- সান্দ্রতার উপর ।
১২. তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে তরলের সান্দ্রতা - বাড়ে।
১৩. বেশী সংকুচিত হয়- গ্যাস।
১৪. পৃথিবীর সবচেয়ে নিখুঁত সমতল- স্থির অবস্থায় পানির উপরিতল।
১৫. হাইড্রলিক মেশিন পরিচালিত হয়- চাপে।
১৬. বাতাস একটি সংকোচনশীল পদার্থ বলে বিভিন্ন অবস্থায় এর ওজন- বিভিন্ন।
১৭. বায়ুর আদর্শ চাপ পারদ স্তম্ভে- ৭৬ সে.মি.।
১৮. পানির চাপমান যন্ত্রে পারদ ব্যবহার করা হয়, কারণ- ঘনত্ব বেশী ।
১৯. | বায়বীয় প্রবাহীর চাপ পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত হয়- ব্যারােমিটার।
২০. অল্প চাপ সূক্ষ্মভাবে পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত হয়- পিজোমিটার।
২১. ডিফারেনসিয়াল ম্যানােমিটার দ্বারা পরিমাপ করা হয়- দুই বিন্দুর চাপ।
২২. চাপ তরল সংলগ্ন পাত্রের উপর ক্রিয়া করে- লম্বভাবে।
২৩. প্রতি একক ক্ষেত্রের উপর যে বল ক্রিয়া করে তার নাম- চাপ।
২৪. ইনটেনসিটি অব প্রেসারের সূত্র- P= oh।
২৫. হাইড্রলিক প্রেস কাজ করে- প্যাসকেলের সূত্রের উপর।
২৬. তরল পদার্থ ডুবন্ত অবস্থায় এর চাপ কেন্দ্র সর্বদাই পাতের- ভর কেন্দ্রে চাপের তীব্রতা।
২৭. কোন ডুবানাে তলের ওপর চাপের তীব্রতা বৃদ্ধি পায়- গভীরতার সাথে ।
২৮. তরলের বেগ বেশী- পাইপের কেন্দ্রে।
২৯. ভেনচুরি মিটার দিয়ে নির্ণয় করা হয়- নির্গমন।
৩০. বার্নোলির সূত্রের বাস্তব প্রয়ােগ- ভেনচুরি মিটার।
৩১. প্লবতা হলাে তরলের নিমজ্জিত বস্তুর- তরল কর্তৃক উর্ধ্বমুখী মােট চাপ।
৩২. প্লবতার সূত্র আবিষ্কার করেন- আর্কিমিডিস।
৩৩. বস্তুর ওজন অপেক্ষা প্লবতা বেশী হলে বস্তুটি- ভাসবে।
৩৪. পিটট টিউব দ্বারা তরল পদার্থের মাপা হয়- ভেলােসিটি।
৩৫. অরিফিস পানিতে নিমজ্জিত থাকে- সম্পূর্ণ।
৩৬. ভেনা কন্টাকটাতে জেটের গতিবেগ- সর্বোচ্চ।
৩৭. কো-ইফিসিয়েন্ট ওব ডিসচার্জ-এর মান সাধারনত হয়ে থাকে- ০.৬১ থেকে ০.৬৪।
৩৮. অরিফিস দিয়ে তরল বের হওয়ার সময় ভেনা কন্টাকটা সংকুচিত হওয়ায় তরলের গতি- হ্রাস পায়।
৩৯. তরল পদার্থ প্রবাহের সময় যে শক্তি অপচয় হয় তা- হেড লস।
৪০. তরল পদার্থ সরল পথে ও মসৃণ পাইপ দিয়ে প্রবাহিত হলে শুধু বাধা প্রাপ্ত হয়- ভিসকোসিটি।
৪১. দীর্ঘ পাইপের ক্ষেত্রে বেশী বাধা প্রাপ্ত হয়- ঘর্ষণ জনিত।
৪১. দীর্ঘ পাইপের ক্ষেত্রে বেশী বাধা প্রাপ্ত হয়- ঘর্ষণ জনিত।
৪২. ঘর্ষণ জনিত বাধা সৃষ্টি হয়- ভিসকোসিটির জন্য।
৪৩. তরল পদার্থ পাইপের মধ্যে দিয়ে প্রবাহের পথে কোন বাধা প্রাপ্ত হলে তা অতিক্রম করার পর পুনরায়- সংকুচিত হয়।
৪৪. নচ ব্যবহৃত হয়- ল্যাবে।
৪৫. উইয়ার ব্যবহৃত হয় নদীর- আড়াআড়ি।
৪৬. যে বাঁধের উপর দিয়ে পানি সহজেই প্রবাহিত হয় তা- উইয়ার।
৪৭. নর্দমা একটি - কৃত্রিম নালা।
৪৮. খােলা চ্যানেলে পানি প্রবাহিত হলে তার উপরিতল থাকে- বায়ুমণ্ডলে।
৪৯. প্রবাহের বেগ নির্ণয় করার জন্য ব্যবহৃত হয়- কারেন্ট মিটার।
৫০. পানির গভীরতা ক্রিটিক্যাল ডেপথ এর সমান হলে তা - ক্রিটিক্যাল ফ্লো।