গুরুত্বপূর্ণ শর্ট প্রশ্ন সার্ভেয়িং এর উপর
২. একই রেখায় সম্মুখ বিয়ারিং ও পশ্চাৎ বিয়ারিং এর পার্থক্য- ১৮০°।
৩. ১৫০° পূর্ণবৃত্ত বিয়ারিং এর হ্রাসকৃত বিয়ারিং- ৩০°SE।
৪. জরিপ কাজে সর্বাধিক ব্যবহৃত কম্পাস- প্রিজমেটিক কম্পাস।
৫. মাঠের কাজ ও নকশায়ন একই সাথে সম্পন্ন হয়- প্লেন টেবিল জরিপে।
৬. বেঞ্চ মার্ক- ৪ প্রকার।
৭. অখন্ড পাক-ভারত উপমহাদেশে জি.টি.এস স্থাপন করা হয়েছিল- করাচির গড় সমুদ্র সমতল থেকে।
৮. বর্তমানে বাংলাদেশের জি.টি.এস স্থাপন করা হয়েছে- কক্সবাজার গড় সমুদ্র সমতল থেকে।
৯. লেভেল যন্ত্রের কলিমেশন রেখা ও দূরবীণ অক্ষ- একই রেখায় থাকবে।
১০. লেভেল যন্ত্রের সমন্বয়- ২ প্রকার।
১১. লেভেল যন্ত্রের মৌলিক রেখা- ৪টি।
১২. পৃথিবীর বক্রতা ও প্রতিসরণের জন্য সংযুক্ত সন্ধি- 0.06729d।
১৩. কন্টুর মানচিত্র কখনও- মাঝখানে শেষ হবে না।
১৪. ধারাবাহিক বদ্ধ কন্টুর রেখাগুলির যদি বাহিরের দিকে কন্টুর মান বেশী হয়, তবে তা নির্দেশ করে- জলাশয় বা পুকুর।
১৫. থিওডােলাইট দিয়ে পরিমাপ করা যায়- অনুভূমিক ও উলম্ব কোণ।
১৬. থিওডােলাইট প্রধানত- ২ প্রকার।
১৭. জরিপের প্রধান উদ্দেশ্য- মানচিত্র অংকন করা।
১৮. শিকল জরিপ উপযােগী- সমতল ভূমির জন্য।
১৯. সমান্তরাল ও সমানুপাতিক নীতির উপর প্রতিষ্ঠিত- প্লেন টেবিল জরিপ।
২০. ভিত্তিরেখার দুই প্রান্তের স্টেশনগুলাের নাম- প্রধান স্টেশন।।
২১. ত্রিভূজের তিন বাহু সরাসরি মেপে যে জরিপ করা হয়- শিকল জরিপ।
২২. ত্রিভূজের তিন কোণ ৩০°-১২০° হলে তা- সুঠাম ত্রিভূজ।
২৩. আদর্শ ত্রিভূজ- সমবাহু ত্রিভূজ।
২৪. সমকোণ সংস্থাপনে ব্যবহৃত হয়- অপটিক্যাল স্কয়ার।
২৫. ভিত্তি রেখা সূক্ষ্মভাবে পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত হয়- ইনভার টেপ।
২৬. ২৫ মি. শিকলের প্রতি লিঙ্কের দৈর্ঘ্য- ২৫০ মি.মি.।
২৭. ২০ মি. শিকলের প্রতি লিঙ্কের দৈর্ঘ্য- ২০০ মি.মি.।
২৮. গান্টার্স শিকলের দৈর্ঘ্য- ৬৬ ফুট।
২৯. ঢালের কোণ পরিমাপে ব্যবহৃত হয়- ক্লিনােমিটার।
৩০. অপটিক্যাল স্কয়ারে দুটি আয়না পরস্পরের সাথে উলম্ব তলে স্থাপিত থাকে- ৪৫° কোণে। ৯৮. জরিপ এলাকার সমতল ভূমির উপর নির্বাচিত দীর্ঘ রেখা- ভিত্তি রেখা।।
৩১. ১৫ মি. এর কম দৈর্ঘ্যের অফসেটকে বলে- শর্ট অফসেট।
৩২. শিকল জরিপে ভুল-ভ্রান্তি ধনাত্মক হলে সংশােধনী হয়- ঋণাত্মক।
৩৩. পরিমাপকালে শিকল যদি বাড়তেই থাকে, তবে তা- ধনাত্মক পুঞ্জিভূত ভ্রান্তি।
৩৪. পরিমাপকালে শিকলের রিং চ্যাপ্টা হলে বা মােচড় খেলে হয়- পুঞ্জিভূত ভ্রান্তি।
৩৫. ব্যাপক এলাকা জুড়ে এবং পৃথিবীর বক্রতা হিসেব করে করা হয়- ত্রিভূজায়ন জরিপ। ১০৪. সুপার এলিভেশনের মান ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পায়- ক্রান্তি বাকে।
৩৬. বাকের ব্যাসার্ধ বাক বরাবর ক্রমান্বয়ে হ্রাস পায়- ক্রান্তি বাঁকে।
৩৭. ক্রান্তি বাক- ৩ প্রকার।
৩৮. সুপার এলিভেশন প্রয়ােগ ও গাড়ি চালানাে কষ্টকর- বিপরীত বাঁকে।
৩৯.সড়ক পথে ব্যবহৃত ক্রান্তি বাক- লেমনিস্কেট অব বার্নোলী।।
৪০. ত্রিভূজায়ন জরীপে সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ কোণের মান যথাক্রমে- ৩০° ও ১২০৭।
৪১. ডক, পােতাশ্রয়, নৌ ও সমুদ্র উপকূলে করা হয়- হাইড্রোগ্রাফিক জরিপ।
৪২. জল সমতল থেকে তলদেশ পর্যন্ত খাড়া দূরত্বকে বলে- সাউন্ডিং।
৪৩. সাউন্ডিং বিন্দুর অবস্থান নির্ণয়ের সময় কোণ মাপতে ব্যবহৃত হয়- সেক্সট্যান্ট।
৪৪. সেক্সট্যান্ট এর সাহায্যে কোণ মাপা যায়- ১২০° পর্যন্ত।
৪৫. পানির নিচের কাঠামাে পর্যবেক্ষণ করা যায়- ওয়াটার টেলিস্কোপ দিয়ে।
৪৬. শব্দ তরঙ্গ প্রেরণ ও গ্রহণ করে সমুদ্রের গভীরতা পরিমাপে ব্যবহৃত হয়- ফ্যাদোমিটার।
৪৭. দুর্গম, নিষিদ্ধ এলাকায় করা হয়- আলােকচিত্র জরিপ।
৪৮. শত্রু সৈন্যের অবস্থান চিহ্নিত করতে ব্যবহৃত হয়- কন্টুর মানচিত্র।
৪৯. থ্রিডি জরিপ বলা হয়- কন্টুর জরিপ কে।
৫০. রাস্তার প্রস্তুতি তল সংস্থাপনের জন্য করা হয়- লেভেলিং।
৫১. লেভেলিং কাজে সর্বাধিক ব্যবহৃত লেভেল যন্ত্র- ডাম্পি লেভেল।
৫২. প্রতি যােজনার শেষ স্টাফ পাঠকে বলে- সম্মুখ পাঠ।
৫৩. বাংলাদেশের জি.টি.এস বেঞ্চ মার্কগুলাে স্থাপন করে- পি.ডব্লিউ.ডি।
৫৪. যে স্মারক ফলকের এলিভেশন জ্ঞাত, তা- বি.এম.।
৫৫. ডেটাম পৃষ্টের আর এল- ০।
৫৬. ভিত্তির তলের সমতলতা যাচাই করার জন্য ব্যবহৃত হয়- স্পিরিট লেভেল।
৫৭. দাগের উত্তর দিক নির্ণয় করার জন্য ব্যবহৃত হয়- কম্পাস।
৫৮. বাঁকে প্রথম স্পর্ষক যত ডিগ্রী কোণে ডানে বা বামে মােড় নেয়, তা- প্রতিসরণ কোণ।