গুরুত্বপূর্ণ শর্ট প্রশ্ন হাইড্রলজি এন্ড ওয়াটার রিসোর্স ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপর
১. ঘূণীঝড়ের প্রভাবে ১৫ মি.মি. অপেক্ষা অধিক ব্যাসের বরফ কণা ভূ-পৃষ্ঠে পতিত হলে তাকে বলা হয়- Hail।
২. মৌসুমী বায়ুর অগ্রদূত- কালবৈশাখী।
৩. সর্বাধিক বৃষ্টিপাত হয়- সিলেটের লালখালে।
৪. সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাত- নাটোরের লালপুরে।
৫. শহড় ও নগর এলাকায় রান অফ সহগ ধরা হয়- ০.৯০।
৬. মালভূমিতে রান অফ সহগ- ০.৭০।
৭. যে বছর ৩৫ বছরের গড় বৃষ্টিপাতের সমান বৃষ্টি হয় তাকে বলা হয়- সাধারন বর্ষ।
৮. বাংলাদেশে বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত- ২০৩ সে.মি. (প্রায়)।
৯. বাংলাদেশে সমভূমি অঞ্চল ঢালু- দক্ষিণ মুখী।
১০. বর্তমানে বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে সমভূমির গড় এলিভেশন- ৬৬ মিটার।
১১. Trace rain বলা হয়- 1 mm/h অপেক্ষা কম বৃষ্টিপাতকে।
১২. Light rain বলা হয়- 2.5 mm/h বৃষ্টিপাতকে।
১৩. Heavy rain বলা হয়- 7.5 mm/h অপেক্ষা অধিক বৃষ্টিপাতকে।
১৪. ভূ-নিম্নস্থ পানি উত্তোলনের জন্য ভূ-অভ্যন্তরে উলম্বভাবে খননকৃত গর্তের নাম- কূপ।
১৫. স্বয়ংক্রিয়ভাবে পানি উপরে উঠে আসে- আর্টিজেন কূপের।
১৬. মরুভুমির একটি খেজুরের গাছ গড়ে প্রতিদিন পানির সমপরিমাণ জলীয়বাষ্প বায়ুমণ্ডলে ত্যাগ করে- ১২০০ লিটার থেকে ১৬০০ লিটার।
১৭. বাষ্পীভবন, ঘনীভবন ও অধঃক্ষেপনের একটি জটিল প্রাকৃতির প্রক্রিয়া- পানি চক্র।
১৮. বাষ্পীভবনের পরিমাণ পরিমাপে ব্যবহৃত হয়- অ্যাটমােমিটার।
১৯. বৃষ্টি ফোটার সর্বনিম্ন আকার- ০.৫০ মি.মি.।
২০. বৃষ্টির পানির যে অংশটুকু ভূ-পৃষ্ঠ গড়িয়ে নদী, খাল-বিলে পতিত হয় তাকে বলে- রানঅফ।
২১ ভূ-নিম্নস্থ পানি নিষ্কাশন প্রক্রিয়াকে বলে- ডি ওয়াটারিং।
২২. বাংলাদেশে সাধারনত ব্যবহার করা হয় – ৬ নং হ্যান্ড পাম্প।
২৩ ৬ নং হ্যান্ড পাম্পের সিলিন্ডারের ব্যাস- ৬ ইঞ্চি।
২৪. সমুদ্রের পানির আপেক্ষিক গুরুত্ব- ১.০২৫।